baba meye codacudi বাবা মেয়ের ন্যাকাচোদা চোদনলিলা

baba meye codacudi

ফেব্রুয়ারী ২২: সকাল ৮টা

অরিন সান্যাল আজ সকাল থেকে নানা আয়োজনে যারপরনাই ব্যস্ত নিজের ৪৮তম জন্মদিন উপলক্ষে| আজ দশ বছর বিপত্নীক এই ভদ্রলোকের প্রাসাদোপম বাড়িতে মানুষ বলতে তিনি এবং তাঁর উনিশ বছরের মেয়ে মল্লিকা ওরফে মলি|

নিজের দিনে ১২ ঘন্টার ব্যবসা নিয়ে, এবং তল্লাটের সকলের জল্পনার বিষয়বস্তু হয়ে ওঠা তাঁর চোখ ধাঁধানো সুন্দরী কন্যাকে সামলাতে দিনের তাঁর আর বাকি কিছু থাকে না|

কিন্তু আজকের দিনটি তিনি সমস্ত কাজ থেকে ছুটি নিয়েছেন| অনেকদিন বাদে হঠাত তাঁর শখ হয়েছে নিজের জন্মদিন উপলক্ষে কিছু করার|

তিনি জানেন জন্মদিন ব্যাপারটি এখানে সামান্য উপলক্ষ ছাড়া কিছুই নয়, আসল ইচ্ছা তাঁর একদিন শ্বাস ছাড়ার| দিনের বেলা আয়োজন,

ma chele codacudi

এবং বিকেল থেকে নিমন্ত্রিত পাড়া-পড়শী, মেয়ের বন্ধু-বান্ধবী, অফিসের কলিগ ও নানা আত্মীয়স্বজন এবং শুভানুধ্যায়ীদের এক জমজমাট সমাবেশে কেক কাটা, এবং তারপর রাত্রে সকলকে নিয়ে ভুরিভোজনের পরিকল্পনা তাঁর| baba meye codacudi

সকাল থেকে উঠে আয়োজনমূলক নানা কাজকর্মের ফাঁকে নিজের সুন্দরী মেয়েকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না তিনি| কাজ থেকে এবার বিরতি নিয়ে তিনি চলে আসেন মল্লিকার ঘরে|

দরজা খুলে ঢুকে তিনি দুহিতাকে আবিষ্কার করেন অগোছালো বিছানার উপর ঘুমন্ত অবস্থায়| শ্বাস ফেলে তিনি নিজের পিছনে ঘরের দরজা বন্ধ করেন|

জানালা দিয়ে সকালের আলো এসে পড়েছিল মল্লিকার গায়ে| অর্ধেক চিত্ হয়ে কোমর একদিকে বেঁকিয়ে শুয়ে ছিল অপরূপ সুন্দরী নন্দিনী তাঁর|

গায়ের চাদরটি সরে এসে ওর কোমরের তলায় নেমে এসেছিলো| মল্লিকার পরণে ছিল একটি হালকা ছাই রঙের পাতলা টি-শার্ট আর লাল রঙের প্যান্টি|

টি-শার্ট খানি ওর নাভির উপর গুটিয়ে উঠেছিলো আর সেটির একেবারে পাতলা কাপড় ভেদ করে সাংঘাতিক আকর্ষনীয়ভবে ওর দুটি সুডৌল স্তন উঁচিয়ে উঁচিয়ে উঠেছিলো| সেদুটি পর্বতশৃঙ্গ ওর ধীর ও গভীর শ্বাসপ্রশ্বাসের সাথে ধীরে ধীরে ওঠানামা করছিলো|

অরিনবাবু বিছানার ধারে ঘুরে আসতে আসতে মল্লিকার ছিপছিপে সুন্দর শরীর অবলোকন করতে করতে ভাবেন আনমনে কেমন করে ওর স্তনজোড়া এত স্পষ্টভাবে খাড়া-খাড়া হয়ে আছে…

প্রথম কথা শার্ট-টির কাপড় একেবারেই পাতলা এবং ওর সুগঠিত স্তনদুটি তা টেনেটুনে ফুলে আছে,… আর দ্বিতীয়তঃ ওর দুই স্তনাগ্রের তীক্ষ্ণতা দেখে তাঁর দৃঢ় প্রতীতি হয় যে ও ব্রাও পরেনি ভেতরে|

দীর্ঘশ্বাস ফেলে তিনি বিছানার উপর উঠে নিজের শায়িতা মেয়ের উপর উঠে আসেন| ওর শরীরের উপর উপুড় হয়ে আধশোয়া হন ওর দেহের দুপাশে কনুইয়ে ভর দিয়ে|

এরপর মৃদু হেসে তিনি সরাসরি ওর বুকের উপর দুহাত তুলে দেন| পাতলা শার্ট-শুদ্ধ ওর অত্যুগ্র স্তনদুটি একেকটি একেকটি হাতে ধরেন মানানসই করে, তারপর সেই নরম মাংসপিণ্ডদুটি দুহাতে সজোরে টিপে ধরেন…

আঁআঁআঁউচ্!” নাকিসুরে কঁকিয়ে উঠে মল্লিকা পিঠ বেঁকিয়ে বুকটা ঠেলে ওঠে পিতার দুহাতের তলায়| এবং তা করতে গিয়েই টের পায় নিজের শরীরের উপর তাঁর শরীরের চাপ| “উফ.. উমমম… কটা বাজে পাপা?”

সাড়ে আটটা বাজতে চললো!” অরিনবাবু বলেন, মেয়ের নরম উন্মুখ স্তনজোড়া ওর শার্টের উপর দিয়েই শক্ত হাতে দলাই-মলাই করতে করতে| তাঁর গলায় নরম ধমক|

উম্ম.. পাপা উফ এইভাবে জাগায় কেউ দুষ্টু!” মল্লিকা তার সুন্দর মুখে আদুরে উষ্মা ফুটিয়ে কাতরে ওঠে পিতার অতিকায় শরীরের নিচে চাপা পড়া অবস্থায় “কি জোরে টিপছ আমার বুকদুটো সক্কাল সক্কাল!”

উমমম টিপবো না?” অরিনবাবু অভিযোগের স্বরে বলে ওঠেন নিজের দুই থাবায় তাঁর তরুণী কন্যার পরিপুষ্ট, উদ্ধত,

স্পঞ্জের মত নরম দুটি উত্তপ্ত গ্রন্থিতে দুহাতের আঙ্গুল বসিয়ে বসিয়ে চটকাতে চটকাতে “আমি সকাল থেকে ব্যস্ত, খেটে বেড়াচ্ছি আর আমার মামনি পড়ে পড়ে ঘুমাবে? এ কেমন কথা?” baba meye codacudi

হমমমফ..” মল্লিকা পূনরায় পিঠ বেঁকিয়ে বুক ঠেলে তুলতে বাধ্য হয় পিতা তার স্তনদুটি অমন কঠিনভাবে নিষ্পেষিত করতে থাকলে… পিতার পাণে চেয়ে সে ঠোঁট ফুলিয়ে বলে “কি এত কাজ এত সক্কাল সক্কাল? উম?”

দুষ্টু!” অরিন এবার মেয়ের শার্ট টেনে তুলে ওর মাথা গলিয়ে খুলে ফেলেন| মল্লিকা বাধ্য মেয়ের মতো দুহাত তুলে পিতাকে সাহায্য করে| শার্ট খুলে ফেলতে ওর ঊর্ধ্বাঙ্গ একেবারে নগ্ন হয়ে পড়ে|

ধবধবে ফর্সা হালকা গোলাপী আভাযুক্ত দুটি প্রগল্ভা, উদ্ধত স্তন উন্মুক্ত হয়ে লাফিয়ে ওঠে দুটি ছটফটে বিহঙ্গীর মতো যেন! “উমমম!”

আহ্লাদে গুমরে উঠে মেয়ের নগ্ন স্তনদুটি দুহাতে গ্রহণ করেন অরিন, চটকাচটকি করতে থাকেন সেদুটিকে… হালকা বাদামী বোঁটাদুটি টিপে মুচড়ে দিতে থাকেন, টানতে থাকেন…

উম পাপা!” মল্লিকা নরম স্বরে ধমকিয়ে উঠে তার পিতাকে, তিনি তার নগ্ন স্তনজোড়া নিয়ে ছেলেমানুষী শুরু করাতে…

কি হয়েছে আমার মিষ্টি সোনা? উম? আমার এই নরম তুলতুলে ছটফটে খরগোশদুটো কেমন আছে? উম? এক্কেবারে নরম টলমলে গোলাপী সোনাদুটো| উমমম!”

-“হাহাঃ! উমমম!” মল্লিকা হেসে ওঠে| সে জানে তার সুডৌল স্তনদুখানি নিয়ে খেলতে শুরু করলেই তার পিতার মন একেবারে গলে মধু হয়ে যায়!

এতক্ষণ শাসন করতে থাকা মানুষটি একেবারে ছেলেমানুষ এখন| তার বুকের দুটি পরিপক্ক বাতাপি লেবুর মত মাংসপিন্ড এখন তার পিতার দুই খয়রী রঙের বিশাল থাবার মধ্যে একেবারেই ঢাকা পড়ে গেছে…

দুহাতে তিনি সেদুটি কচলে কচলে টিপছেন, দুই মুঠোয় টিপে টিপে ফুলিয়ে তুলছেন নরম গোলকদ্বয়| সে বাধা দেয় না তার নগ্ন বক্ষের উপর পিতার নাছোরবান্দা,

অস্থির দুটি করতলকে| সে এবার আদুরে ভঙ্গি করে আলগাভাবে পিতার গলা আলিঙ্গন করে বলে “ছিই পাপা, সকালবেলা এমন নিজের মেয়ের বুকদুটো নিয়ে অসভ্যতা করবে বলে তাকে জাগিয়েছ? উম? পারভার্ট?”

তাই বুঝি? দুহাতে মেয়ের নগ্ন দুটি স্তন শক্ত নিষ্পেষণে দলাই মলাই করতে করতে ওর লাবন্যে উপচে পড়া সুন্দর মুখের দিকে চেয়ে অরিনবাবু বলে ওঠেন “পাপার যে আজকে জন্মদিন সেটা মনে আছে?”

তো?” তাঁর মেয়ে দুষ্টু হাসি মুখে বলে ওঠে| ওর বুকের একেকটি নরম গোলাপী মাংসপিন্ডে গেঁথে বসছে তার পিতার শক্ত বাদামী আঙ্গুলগুলো…

তো?” মেয়ের স্তনদুটি চটকাতে চটকাতে অরিনবাবু সেদুটির দুখানি বোঁটা ধরে টান দেন “আজকে এতজন গেস্ট আসবে, কেক কাটা হবে, সব ভুলে মেরে দিয়েছে আমার দুষ্টু মিষ্টি মেয়েটা? উম? এত কাজ সব একা করবে বয়স্ক লোকটা?”

বয়স্ক লোকটা…” মল্লিকা তার মুখের একরাশ সৌন্দর্য্য নিয়ে ফিক করে হেসে ওঠে নিজের ঘাড়ে চিবুক গুঁজে|

তারপর পিতার দিকে তাকিয়ে চোখ বড় বড় করে ঠোঁট বেঁকিয়ে ঠাট্টা করে বলে “তা এত বয়স্ক লোকটার জন্মদিন পালনের এত দুষ্টুমি কেন উম?” আলতো ঠোনা মারে সে অরিনবাবুর দাড়িভরা গালে|

এদিকে অরিনবাবু মল্লিকার স্তনদুটি এতক্ষণ ধরে দুহাতে চটকিয়ে চটকিয়ে লাল করে ফেলেছেন| এবার তিনি তাঁর সুন্দরী কন্যার মিষ্টিপনা আর সহ্য করতে না পেরে ওর স্তনদুটি ছেড়ে দুহাতে ওর হালকা শরীরটা

আলিঙ্গন করে নিয়ে ওর ঠোঁট, নাক, গাল প্রভৃতি লালসাপূর্ণ চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিতে দিতে বলেন “তবে রে আমার দুষ্টু সোনা! উমমম… প্চমম.. তোর জন্মদিনে আমি তোকে রানীর মতো সাজিয়ে তুলি না টুকটুকি

আমার? উমমম? আর পাপার একবার ইচ্ছা হলেই যত দোষ? উম্ম? উমমম..” মেয়ের উত্তপ্ত ঘাড়ের খাঁজে, নরম গালে ঠোঁট ঘষেন তিনি|

মল্লিকার শরীরটি এখন তার পিতার নিচে প্রায় পুরোটাই চাপা পড়ে গেছে… একটি ভীষন সরু লাল প্যান্টির বাহুল্য আবরণ ছাড়া অরিনবাবুর উনিশবর্ষিয়া ললনার কমনীয় সুন্দর দেহবল্লরী একেবারেই উলঙ্গ… এবং প্রায় নগ্ন,

ফর্সা সেই তরুণী শরীরটি তাঁর বিশাল বপুর নিচে কাতরে গুমরে উঠছে আদুরেভবে, তাঁর আদরে, চুমায়| তাঁর আদুরে মেয়ের ছটফটে পরিপক্ক স্তনদুটি ঘষা খাচ্ছে,

লেপ্টে যাচ্ছে তাঁর ঘাড়ে, গলায়, বুকের উপরিভাগে… সেদুটির বোঁটাদুখানি দুটি বাদামের মতো শক্ত হয়ে তীক্ষ্ণ হয়ে আছে|

উমমম…” অরিনবাবু নিজের ভারী শরীরের তলায় মেয়ের নরম উত্তপ্ত দেহটি ঘষতে ঘষতে ওর পিঠের তলা দিয়ে নিজের দুই বাহু নিয়ে গিয়ে আরও নিবিড় ভাবে ওকে আলিঙ্গন করেন|

ওর গালে,ঘাড়ে, ঠোঁটে, চিবুকে, নাকে প্রভৃতি নরম নরম চুমু খাচ্ছিলেন আদর করে|

উম পাপ্পা..” পিতার ঘনিষ্ঠ আদরে গলতে গলতে মল্লিকা নিজের সলিলস্নিগ্ধ দুই নমনীয় দুই বাহু দিয়ে ওঁর গলা জড়িয়ে ধরে ওঁর একটু আগের অভিযোগের উত্তর দেয় –“জানি আমি ,

অবশ্যই জানি! আই লাভ ইউ পাপা..” চুমু খায় সে পিতার গালের দাড়ির জঙ্গলে… “তা বলো না আমাকে দিয়ে কি করাতে চাও? বলেছি তো আই উইল ম্যানেজ এভরি চোরস, গেস্টলিস্ট ও দেখে দেবো.. আর?”

উমমম…” অরিনবাবু এখন আদরে মজে আছেন কন্যাকে নিয়ে| আপাতত তাঁর মাথা থেকে কাজের কথা এখন উধাও… নিজের বিশাল শরীরটা দিয়ে তিনি অল্প অল্প ডলছেন নিচে চাপা পড়া মেয়ের নরম শরীরটা…

পাজামার ভিতরে তাঁর পুরুষাঙ্গ এখন সম্পূর্ণ শক্ত এবং উদ্যত, এবং সেটি কন্যার থাই, তলপেট ও জংঘায় ধীরে ধীরে রগড়াতে সুন্দর অনুভূতি হচ্ছিলো তাঁর|

ওর নরম দুটি গোলাপী ঠোঁটে ছোট্ট ছোট্ট চুমু খাবার ফাঁকে ফাঁকে তিনি আদরজড়ানো গলায় বলতে থাকেন “উমমম… খালি ওসব কেন!

সারাটা দিন পাপাকে আদর করবে… উমম… চুমু খাবে… উমম.. নিজের নরম খরগোশদুটো নিয়ে খেলতে দেবে যখন তখন… উমম… পাপার লন্ডটা মুখে নিয়ে চুষবে… উমমমম… পাপার সমস্ত স্পার্ম চেটেপুটে খাবে… উমমমম” baba meye codacudi

উমমমম ইশশ” নরম স্বরে গুমরে ওঠে সুর করে মল্লিকা পিতার আদুরে আবদারগুলি শুনে; “পাপা… এবার তুমি আদিখ্যেতা করছে,

যেন আমি করিনা এসব আমার আদরের পাপ্পুটাকে!” তারপর সে পিতার চুমুর ফাঁকেই ফিক করে হেসে ওঠে হঠাত…

কি রে হাসলি কেন মিষ্টি পরী?” অরিনবাবু শুধান মুখটা সামান্য তুলে|

উমমম হিহি” তাঁর মেয়ে তাঁর গলা জড়িয়ে নিজের নগ্ন স্তনগুলি তাঁর গলার কাছে লেপ্টে দিয়ে আরো ঘনিষ্ঠ হয়, আহ্লাদী হেসে বলে “পাপা তুমি কিভাবে তোমার ওইটাকে ‘লন্ড’ বলো… হাহাহা.. হাসি পায় খুব!”

অরিনবাবু দুহিতার এমন কথায় আমোদিত হন! -“হাহা.. উমমম… বুঝেছি, তা দু-বছর আগে তুমি তো পাপার ঐটাকে ‘ললিপপ’ বলতে তা মনে নেই?”

-হিহিহি” মল্লিকার মুখ লজ্জায় রাঙ্গা হয়ে যায় পিতার কথা শুনে, মুখ লুকিয়ে নেয় সে একপাশে ফিরিয়ে…

উমমম” অরিনবাবু তাঁর মেয়ের লজ্জাটাকে সম্পূর্ণ উপভোগ করে এবার ওর ঠোঁটে, চিবুকে চুমু খেতে খেতে মুখ নামিয়ে আক্রমন করেন ওর বুকের উপর দুটি রসপুষ্ট প্রগল্ভা স্তনকে|

একেকটি স্তন বোঁটাশুদ্ধ অনেকখানি করে মুখে পুরে গবগব করে চুষতে থাকেন তিনি… ডানস্তন এবং বামস্তন পালা করে করে সশব্দে ভক্ষণ করতে থাকেন|

মল্লিকার বুকের ফর্সা গ্রন্থিদুটি ভক্ষণ করতে করতে তিনি আদুরে শব্দ করে চুষতে চুষতে মুখ ডুবিয়ে দিতে থাকেন নরম মাংসপিণ্ডদুটিতে…

নিজের দাড়িভরা গাল-মুখ ঘষে ঘষে ওর বুকের উপর নরম, ফর্সা গোলকদুটি উথাল-পাথাল করতে থাকেন… একেকটি স্তন চুষতে চুষতে উপরদিকে সেটিকে টেনে ধরতে থাকেন লম্বা করে…

উফ.. পাপা.. আমার বুক থেকে ছিঁড়ে নেবে নাকি ওদুটো!” মল্লিকা কঁকিয়ে উঠে কাতরে ওঠে পিতার বাহুবন্ধনে।যদিও সুন্দরী দুধদুটো নিয়ে পিতার এমন ছেলেমানুষী ওর কাছে নতুন নয়।

পিতার মাথার কোঁকড়া চুল মুঠো করে ধরে সে হেসে বলে ওঠে: “পাপা, তুমি আমার থেকে বয়সে কত্তো বড়, অথচ কিভাবে নিজের মেয়ের ম্যামারি গ্ল্যান্ডস দুটো চুষছো! হাহাহাহাহা…”

উমম.. এটাকে চোষা বলে না সোনামনি!” মল্লিকার সুডৌল ফর্সা স্তনজোড়া নিজের লালায় ভিজিয়ে ফেলতে ফেলতে অরিনবাবু বলেন “আমি চুষছি না, আমি হালুম হালুম করে খাচ্ছি তোমার এই অত্যন্ত সেক্সি ম্যামারি

দুটো! দেয়ারজ আ বিগ ডিফারেন্স!” বলে তিনি মল্লিকার সুচাগ্র, উদ্ধত পয়োধরদুটি পরপর যতটা পারেন মুখের ভিতর গুঁজে চোয়ালে চাপ দিয়ে দিয়ে চোষেন,

যেন সেদুটির সমস্ত রস মুখের মধ্যে নিষ্কাশন করে নিচ্ছেন… ওর বামস্তনটি চুষতে চুষতে হঠাতই তিনি কামর বসান সেটির নরম মাংসে…

আআউচ!” চেঁচিয়ে উঠে তাঁর মেয়ে চাঁটি মারে তাঁর মাথায় “দুষ্টু পাপা! ব্যাড পাপা!” নরম গরম বকুনি দেয় সে|

হুহুহুমম!” তার পিতা তার স্তন মুখে নিয়ে দু-দিকে মাথা ঝাঁকিয়ে ওঠেন শিকারী পশুর মতো…তারপর একটা গড়ান দিয়ে ওকে শরীরের উপরে নিয়ে তুলে আনেন। মল্লিকা পিতার মাথা দুই হাতে জড়িয়ে ধরে দুধদুটো

বারবার ওর মুখে ডলে ডলে দিতে থাকে। মল্লিকার দুধের হাড়ি দুটো অরিনবাবু কিছুক্ষণ এভাবে মাই কামড়িয়ে পুনরায় গড়ান দিয়ে চিৎ হন।

উমম পাপা,” তাঁর মেয়ে তাঁর মাথায় হাত বুলিয়ে বলে “অমন বিচ্চুপনা না করে আমার বুকদুটোর শুধু বোঁটা আর এরিয়োলা গুলো মুখে নিয়ে আস্তে আস্তে চোষো না… ভালো লাগে…”

হমমম” অরিনবাবু মুখ তুলে তাঁর মেয়ের ঠোঁটে চুমু খেয়ে হাসেন “দুদু খাবার মতো করে? উমম?”

হমমম” তাঁর মেয়ে আহ্লাদী ভঙ্গিতে হেসে ওঠে| নিজের একটি হাত ওঁর ঘাড় থেকে নামিয়ে তর্জনী দাঁতে কেটে হেসে বলে “পাপা, আমার বুকদুটো একদিন কাস্টার্ড মাখিয়ে খাওয়াবো তোমায়… পাগল হয়ে যাবে! হিহিহি..”

উমমম.. দুষ্টু সোনা আমার!” মেয়ের কথায় উদার হেসে ওঠেন উষ্ণ উত্তেজনায়| তারপর আবার মুখ নামান তিনি তাঁরই লালায় ভিজে চকচক করতে থাকা ওর সুবর্তুল দুই স্তনের উপর| একেকটি স্তনের বোঁটা স্তনবৃন্তসহ মুখে পুরে চুষতে থাকেন সুষম গতিতে| চুষতে চুষতে অল্প অল্প টান দিতে থাকেন গ্রন্থিদ্বয়ে|

আঃ উমমম” গুমরে উঠে মল্লিকা চিবুক ঠেলে বুক এগিয়ে দেয় পিতার মুখের তলায়| তার একটি হাত ওঁর মাথার চুলে বিলি কাটে, ওপর হাত নেমে আসে তাঁর পিঠ বেয়ে…স্তনের বোঁটায় পিতার জিভের স্পর্শ অনুভব

করে। নিজের দুটি সুঠাম, নগ্ন পা সে এবার পিতার কোমরের দু-পাশে ছড়িয়ে দেয় প্রজাপতির দুই ডানার মতো… পায়ের দুই গোড়ালি ঘষে ওঁর দুই পায়ের উপর উপর-নিচ করে|

আরো কিছুক্ষণ মল্লিকার নগ্ন স্তনদুটি চোষার পর অরিনবাবু মুখ্ তুলে ওর নাকের পাশে চুমু খান, মুচকি হাসেন|

হয়েছে?” তাঁর মেয়ে নিজের ঠোঁটদুটি তেরছা হাসিতে বাঁকিয়ে তাঁর দিকে তাকিয়ে বলে দুই বাহুতে আবার তাঁর গলা জড়িয়ে “খিদে মিটেছে?”

উমম আমার দোষ? জানিস একটু আগে যখন ঘুমাচ্ছিলি ওই পাতলা শার্ট-টায় তোর মাই দু-খানা খাড়া খাড়া হয়ে কি সেক্সি ভাবে উঁচিয়ে ছিল? উমমম?”

ma cheler songsar choti

পাপা তুমি একটা পারভার্ট!” তাঁর মেয়ে প্রতিচুম্বন করে তাঁর ঠোঁটে|

উম, তোর এই সেক্সি বুকদুটো দেখে ছেলেরা পাগল হয়ে যায় না?” কন্যার নাকে নাক ঘষে হেসে বলেন অরিনবাবু|

-“যায় তো!” তাঁর মেয়ে ফিক করে হেসে বলে| “বিশেষ করে যখন একটু চাপা টি-শার্ট অথবা বড় গলা কুর্তি পরি| প্রফেসররাও টেরিয়ে টেরিয়ে তাকায়! baba meye codacudi

হিহি..” হাসে সে, মুখটা একটু নামিয়ে তেরছা ভাবে তাকিয়ে বলে “শুধু ছেলেরা কেন, মেয়েরাও পাগল হয়!”

-“উমমম তাই নাকি? প্চুউম.. উমম” মেয়ের অপরূপ সুন্দর মুখশ্রী চুমায় চুমায় ভরিয়ে দিতে দিতে বলেন অরিনবাবু, ওর তলপেটের উপর ধীরে ধীরে ডলছেন তিনি তাঁর পাজামায় ফুঁসতে থাকা কঠিন যৌনাঙ্গ…

-“ইয়েস!” মল্লিকা চোখে ঝিলিক এনে পিতার চুম্বনের মাঝে মাঝে বলতে থাকে “উম.. আমার এই ৩৪-২৩-৩৫ ফিগার ওদের প্রায় আনবিলিভেবল মনে হয়,…

তার উপর আমার প্রায় C-কাপ ব্রেস্টস, হিংসায় ছটফটিয়ে মরে বেচারারা! হাহাঃ!” baba meye codacudi

Leave a Comment

error: